প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফের বিরুদ্ধে বানোয়াট সংবাদ পরিবেশন!

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি : চতুর্থ প্রজন্মের জীবন বীমা প্রতিষ্ঠান প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড এর বিরুদ্ধে মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও বানোয়াট সংবাদ পরিবেশন করছে একটি পত্রিকা। গেল ১৯ সেপ্টেম্বর দৈনিক ব্যাংক বীমা অর্থনীতি পত্রিকায়, ‘প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স যেন দুর্নীতির আখড়া’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটির প্রতিবাদ জানিয়েছে প্রোটেক্টিভ লাইফ কর্তৃপক্ষ।

প্রতিবাদে বলা হয়, দৈনিক ব্যাংক বীমা অর্থনীতি পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনটি ভিত্তিহীন বানোয়াট ও নিন্দনীয়। প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বীমা আইন এবং বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের নিয়ম নীতি মেনে সুনামের সাথে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। কোম্পানিটির বিরুদ্ধে আনীত কোনো অভিযোগই সত্য নয়।

প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড গ্রাহকের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সদা সচেতন। এই জীবন বীমা প্রতিষ্ঠানে গ্রাহকের আমানত ঝুঁকির প্রশ্নই প্রশ্নই উঠে না। বরং গ্রাহকদের আমানত সম্পূর্ণ নিরাপদ। প্রতিষ্ঠানের শক্তিশালী ভিত্তি একটি লাইফ ফান্ড রয়েছে, যেখানে অর্থ এবং প্রবৃদ্ধি প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে । এই লাইফ ফান্ড গেল বছর ছিল ৫ কোটি টাকা। এ বছর তা বেড়ে হয়েছে ৯ কোটি টাকা।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমা লঙ্ঘন করে অতিরিক্ত গাড়ি ক্রয়ের অভিযোগ অযৌক্তিক। এসব গাড়ি মাকেংর্টিংসহ প্রতিষ্ঠানটির বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে ব্যবহৃত হয়। একইসাথে অতিরিক্ত জ্বালানী ব্যবহারের অভিযোগটিও হাস্যকর।

বীমা আইন মেনেই সারাদেশে ব্যবসা পরিচালনা করছে প্রোটেক্টিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্স। একচুয়ারিয়াল ভ্যালুয়েশন প্রতিবেদন (দায় মূল্যায়ন প্রতিবেদন) যথারীতি কর্তৃৃপক্ষ বরাবর দাখিল করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির কর্মকান্ডে বীমার অভিভাবক আইডিআরএসহ গ্রাহকরা সব সময় ইতিবাচক ধারণা পোষণ করে আসছে। অথচ একটি মহল পত্রিকার মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে মিথ্যা ভিত্তিহীন তথ্য পরিবেশন করে সাফল্য বাধাগ্রস্থ করতে চাচ্ছে। গ্রাহকদের বিশ্বাস আর ভালোবাসা, আইডিআরএর নির্দেশনায় আগামীর সম্ভাবনার পথে দূর্বার গতিতে এগিয়ে যাবে এই বীমা প্রতিষ্ঠানটি।