বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শহীদ শেখ রাসেল ১৯৭৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র ছিল। তার স্মৃতির প্রতি যথাযথ শ্রদ্ধা ও সম্মান প্রদর্শন করতেই এ উদ্যোগ। আগামীর শিশু ও কিশোরদের বঙ্গবন্ধু পরিবারের সর্বকনিষ্ঠ সদস্যের আত্মত্যাগ সম্পর্কে অবহিত করার উদ্দেশ্য নিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপকমিটির উদ্যোগে স্থাপিত হয়েছে এই ম্যুরাল। উপকমিটির সম্পাদক সুজিত রায় নন্দীর নেতৃত্বে ও তত্ত্বাবধানে শেখ রাসেলের স্মৃতিবিজড়িত ইউল্যাব স্কুলে এই স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হয়।
এই স্থাপত্যের স্থাপত্য নির্মাণ ও ইঞ্জিনিয়ারিং অংশ, ভৌতকাঠামো নির্মাণ করে মাল্টিডার্স করপোরেশন। প্রতিষ্ঠানের এমডি, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপকমিটির সদস্য স্থপতি খায়রুল আলম সাগর স্থাপত্যের নির্মাণে সার্বিক দায়িত্ব পালন করেন। স্থপতি হিসেবে আরও দায়িত্বে ছিলেন নিয়ামুল খালেদ। স্মৃতিস্তম্ভটির ডিজাইন ও ম্যুরাল অঙ্কনের দায়িত্বে ছিলেন চারুশিল্পী আসমান ও সার্বিক সহায়তা করেন শিল্পী মাহাবুবর রশিদ। এই স্মৃতিস্তম্ভ ও ম্যুরালটি এবং শেখ রাসেল একাডেমিক ভবনটি ২০২০ সালের ১৮ অক্টোবর ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক উদ্বোধনকৃত শেখ রাসেল একাডেমিক ভবনটিতে ইউল্যাব স্কুলের ডিজিটাল ল্যাব ও ক্লাস স্থাপন করা হয়েছে। া