দখল হওয়া ব্যাংকের মালিকানা পুনরুদ্ধার, অর্থপাচারে সহায়তাকারীদের অপসারণ ও অবৈধ নিয়োগ বাতিল, চাকরিতে পুনর্বহালসহ বিভিন্ন দাবিতে ব্যাংকে-ব্যাংকে বিক্ষোভ চলছে। ব্যাংক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংকে গতকাল বুধবার নজিরবিহীন বিক্ষোভের পর আজ বৃহস্পতিবার কয়েকটি ব্যাংকে বিক্ষোভের খবর পাওয়া গেছে। এসব নিয়ে অভিযোগ করার মতো জায়গা পাচ্ছে না ব্যাংকগুলো। বিভিন্ন পর্যায়ে কথা বলে এমন খবর পাওয়া গেছে।
আগের মালিকানা ফিরে পাওয়ার জন্য আজ বেসরকারি খাতের আইএফআইসি, এসআইবিএল, ওয়ান, ইউসিবি, বাংলাদেশ কমার্সসহ কয়েকটি ব্যাংকে বিক্ষোভের খবর পাওয়া গেছে। বেসরকরি খাতের ইসলামী ব্যাংকে গত কয়েকদিন ধরে বিক্ষোভ চলছে। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানার সোনালী, জনতা ও অগ্রণী ব্যাংকে বুধবার বৈষম্যের শিকার কর্মকর্তারা বিক্ষোভ করেন।
এদিকে, আজও অফিসে আসেননি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার। তিনি কোথায় আছেন তাও জানেন না কর্মকর্তারা। গতকাল কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চার ডেপুটি গভর্নর, বিএফআইইউ প্রধান ও নীতি উপদেষ্টাকে বের করে দেওয়া হয়। তারা কেউ আজ আর অফিসে আসেননি। এতে করে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি গ্রহণেও অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। যদিও দৈনন্দিন কাজ অব্যাহত আছে।
এন এস