সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় ব্যর্থতার প্রতিবাদে বিএনপি’র পূর্বঘোষিত শান্তিপূর্ণ মিছিলে হামলা ও গুলি চালানোর অভিযোগ করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
মঙ্গলবার দুপুরে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
এদিন নয়াপল্টনস্থ বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এ প্রতিবাদের আয়োজন করে বিএনপি।
রিজভী বলেন, মিছিল থেকে পুলিশ শতাধিক নেতাকর্মীকে আটক করে। এখনো বিভিন্ন স্থান থেকে আটকের খবর পাওয়া যাচ্ছে।
আটক নেতাকর্মী হলেন, মো. শাখাওয়াত হোসেন নান্নু, এ আর বি মামুন, আবদুর রেজ্জাক, মো. ফরিদ, চায়না সুমন, মো. জসিম, রেজাউল ইসলাম প্রিন্স, মো. সুমন, মো. রাসেল. মো. রাকিব, বদরুল, জুয়েল, মো. শুক্কুর, মো. মুতাছিন বিল্লাহ, মো. জেহাদুল রঞ্জু, মো. আবু সুফিয়ান, আবু হান্নান তালুকদার, হাজী আবদুল কাইয়ুম, মো. জসিম উদ্দিন, মো. তুহিন, রাকিব, রাসেল, সালাহউদ্দিন, মহিউদ্দিন, ইমরান গাজী, ইউনুস, রুস্তুম আলী, বাবুল আহমেদ মুন্না, শাহাদাৎ হোসেন, নাসির উদ্দিন বিপ্লব ও বোরহান উদ্দিনসহ শতাধিক নেতাকর্মী।
বিএনপির এ মুখপাত্র বলেন, ‘এছাড়া পুলিশের গুলি ও হামলায় গুরুতর আহত হয়েছেন বিএনপি নেতা গোলাম মাওলা শাহীন, এস এম জিলানী ও নজরুল ইসলামসহ ১৫ জনের অধিক নেতাকর্মী। পুলিশের লাঠিচার্জে আহত হয়েছেন মিজান, টুটুল, হানু মিয়া, মোস্তফা, শফিকুল আলম রুবেল, মো. আনোয়ার হোসেন (গুলিবিদ্ধ), জিয়াউল আনোয়ার, জাহিদ, স্বপন, সুফিয়ান, চন্দন, শামসুদ্দিন ভুইয়া, আব্দুর রশিদ, আমির হোসেন, সাত্তার, শামিম, যুবদল নেতা মইন, মোহন মোল্লা, জাবেদ ইকবাল, মনিরা আক্তার রিক্তা, সেলিনা সুলতানা নিশিতা, শওকত আরা উর্মি, সোনিয়ারা, নাসরিন, ওমর ফারুক কাওসার, এমদাদুল হক ভূঁইয়া, সুজন মোল্লা, মিল্লাত উদ্দিন ভূঁইয়া, আজিমুল হাসান চৌধুরী, মো. মহসিনসহ ৬০ জনের অধিক নেতাকর্মী।
তিনি বলেন, গুরুতর আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। আমি পুলিশের এই ন্যাক্কারজনক হামলা এবং নেতাকর্মীদেরকে গ্রেফতারের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। অবিলম্বে আটকদের নিঃশর্ত মুক্তির জোর দাবি করছি।