জিনান মাহমুদ =
বীমা খাতে বড় ধরনের চমক দেখিয়েছে ট্রাষ্ট ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্স লিমিটেড। ২০২২ সালে প্রতিষ্ঠানটি অনুমোদিত ব্যয় সীমার চেয়ে ১ কোটি ৪৫ লক্ষ টাকা কম খরচ করেছে । এই অসাধারণ সাফল্য বীমা খাতে একটি মাইলফলক অর্জন বলে মনে করছেন খাত সংশ্লিষ্টরা।
ট্রাষ্ট ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্স লিমিটেড জানায়, চতুর্থ প্রজন্মের এই জীবন বীমা কোম্পানীটি ২০২২ সালে অনুমোদিত ব্যয় সীমার চেয়ে ১ কোটি ৪৫ লক্ষ টাকা কম খরচ করেছে। একইসঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির ২০২২ সালে লাইফ ফান্ড বৃদ্ধি পেয়েছে ২৬.১৬ % । ব্যবসার গ্রোথ হয়েছে ১৭.৫৬ %। সম্পদ বৃদ্ধি পেয়েছে ১২ % । কোম্পানিটি এ পর্যন্ত ২০ কোটি টাকার বিভিন্ন ধরনের দাবী পরিশোধ করেছে। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটির আর্থিক অবস্থা ক্রমেই শক্তিশালী হচ্ছে।
বর্তমান পরিচালনা পর্ষদ ও দক্ষ ম্যানেজমেন্ট এর যোগ্য নের্তৃত্বে এই জীবন বিমা কোম্পানিটি সকল গ্রাহকের দাবির টাকা পরিশোধ করে দ্রুত সফলতার সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছে । সাফল্যের এই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি পুঁজিবাজারের অনুমোদন পেয়েছে ট্রাষ্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স। শুধু তাই নয়, গ্রাহকের এসবি ও ম্যাচ্যুরিটি এবং প্রতিদিনের দাবি প্রতিদিন পরিশোধ ও মৃত্যুদাবী ১৫ দিনের মধ্যে পরিশোধ করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে ।অগ্রযাত্রায় ধারাবহিকতায় আগামী বছরগুলোতে ব্যবসার জন্য অনন্য এক পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। যা কোম্পানির বিচক্ষণ সিইও মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দীনের নের্তৃত্বে বাস্তবায়নের মাধ্যমে কোম্পানী অভিষ্ঠ লক্ষ্যে পৌছাতে সক্ষম হবে ।
বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের আদেশের আলোকে এবং পরিচালনা পর্ষদের নির্দেশনায় কোম্পানিকে অতি স্বল্প সময়ে পুঁজিবাজারে এনে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন সিইও মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দীন ।
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “কোম্পানির সম্মানিত শেয়ারহোল্ডার, সম্মানিত পলিসি হোল্ডার এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সর্বোপরি কোম্পানির বৃহত্তর স্বার্থে কাজ করে ট্রাষ্ট ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্স লিমিটেড যে সুনাম অর্জন করেছে, তা ধরে রাখার জন্য সবার সহযোগিতেয়া কামনা করছি ।“